ফিফার ৩০ কোটি টাকার ফান্ড নিয়ে মুখ খুললেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

 

ফিফার ৩০ কোটি টাকার ফান্ড নিয়ে মুখ খুললেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

ক্রীড়া ডেস্ক
  ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ১৭:১৫
আপডেট  : ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ১৭:১৮
facebook sharing button
messenger sharing button
whatsapp sharing button
sharethis sharing button
ফিফার ৩০ কোটি টাকার ফান্ড নিয়ে মুখ খুললেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া-ফাইল ছবি

বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফার ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের আওতায় টেকনিক্যাল সেন্টার নির্মাণের জন্য প্রায় ৩০ কোটি টাকা পাওয়ার কথা রয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে)। তবে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্মাণকাজ শুরু না করলে এই বরাদ্দ ফেরত যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে।

আরও দেখুন
চাকরির বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফর্ম
শিক্ষা বিষয়ক অনলাইন কোর্স
ধর্মীয় বিষয়
ভ্রমণ প্যাকেজ (ওমরাহ, আরব দেশ)
সাহিত্য পাতা
তথ্য প্রযুক্তি প্রশিক্ষণ কোর্স

কিন্তু ফান্ড ফেরত যাওয়ার আশঙ্কা নেই বলে আশ্বস্ত করেছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া। আজ মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) ফিফা ফরোয়ার্ড প্রজেক্টের আওতায় নির্মিত কমলাপুর স্টেডিয়াম ও বাফুফে ভবনের পাশের কৃত্রিম ঘাসের মাঠের উদ্বোধন করতে এসে এ কথা জানান তিনি।


প্রায় তিন বছর আগে ‘সেন্টার ফর এক্সিলেন্স’ গড়ার উদ্যোগ নেয় বাফুফে। প্রথমে কক্সবাজারের রামু উপজেলার খুনিয়াপালং এলাকায় জায়গা পাওয়া যায়। পরে সেই জমির পরিবর্তে একই জেলার রশিদনগরে জমি বরাদ্দ দেওয়া হয় বাফুফেকে। এখন প্রকল্পটি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের অপেক্ষায়। অনুমোদন মিললেই কাজ শুরু করবে বাফুফে। আর এ বিষয়ে আসিফ মাহমুদ বলেন,‘ এটা এখন ভূমি মন্ত্রণালয়ের প্রসেসিংয়ে আছে। আশা করি, ফান্ড আমাদের এখান থেকে যাওয়ার মতো অবস্থা হবে না। এর মধ্যেই আমরা বাফুফে ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে বিষয়টি নিশ্চিত করতে পারব।’

ফেডারেশন প্রতিষ্ঠার ৫৩ বছর পরও নিজস্ব মাঠ পায়নি বাফুফে। ফিফার অর্থায়নে টেকনিক্যাল সেন্টার হলে সেই অপূর্ণতা কিছুটা পূরণ হবে। মাঠসহ আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা থাকবে সেখানে—একটি ঘাসের মাঠ, একটি কৃত্রিম টার্ফ, জিমনেসিয়াম, সুইমিংপুল, এমনকি ফুটবলারদের জন্য একাডেমিক ভবনের পরিকল্পনাও আছে বাফুফের।

২০২২ সালের জুলাইয়ে কক্সবাজারের রামু উপজেলার খুনিয়াপালংয়ে ২০ একর জায়গা বাফুফের অনুকূলে হস্তান্তর করে কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগ। বাফুফে সেখানে সেন্টার ফর এক্সিলেন্স নির্মাণের প্রস্তুতি নিয়ে ফিফার কাছে পাঠায় ইএসআই (এনভায়রনমেন্ট সোশ্যাল ইমপ্যাক্ট অ্যানালাইসিস) রিপোর্ট।

সে কারণেই জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ বাফুফেকে বিকল্প জায়গায় টেকনিক্যাল সেন্টার নির্মাণের প্রস্তাব দেয়। সেই বিকল্প জায়গাটি একই উপজেলার রশিদনগর ইউনিয়নের ধলিরছড়ায়। যেখানে জায়গার পরিমাণ ১৯ দশমিক ১ একর, যদিও বাফুফে পেয়েছে ১৫ একরের মতো।


Post a Comment

Previous Post Next Post